বিশ্ব করোনায় মৃত্যু কমেছে

0
55

বিশ্ব করোনায় দৈনিক মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সাড়ে ৫ হাজারের বেশি মানুষ। একই সময়ে নতুন করে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা নেমেছে সাড়ে ৩ লাখের নিচে।

বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনায় মোট মারা গেছেন ৪৮ লাখ ১১ হাজার ৫৬৩ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ২৩ কোটি ৫৪ লাখ ১৭ হাজার চারজন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২১ কোটি ২২ লাখ ২৬ হাজার ৭২০ জন।

ওয়ার্ল্ডোমিটারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ সময় রোববার (৩ অক্টোবর) সকাল ৮টা পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে মৃত্যু ও শনাক্ত কমেছে। এ সময় মৃত্যু হয়েছে পাঁচ হাজার ৬৯০ জনের, শনাক্ত হয়েছে তিন লাখ ৪৯ হাজার ৭৪২ জন।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৬ হাজার ৪৮২ জন এবং মারা গেছেন ৬৯০ জন। করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৪ কোটি ৪৪ লাখ ৯০ হাজার ৮৯৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ৭ লাখ ১৯ হাজার ৬৭৪ জন মারা গেছেন।


দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাশিয়া। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে মারা গেছেন ৮৮৬ জন এবং নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ২৫ হাজার ২১৯ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৭৫ লাখ ৬০ হাজার ৭৬৭ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ২ লাখ ৯ হাজার ২৮ জনের।

বিশ্ব করোনায় আক্রান্তে দ্বিতীয় এবং মৃত্যুতে তৃতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে এখন পর্যন্ত করোনায় তিন কোটি ৩৮ লাখ ১২ হাজার ৫৫৯ জন সংক্রমিত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে চার লাখ ৪৮ হাজার ৮৪৬ জনের।


বিশ্ব করোনায় আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুতে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ব্রাজিলে এখন পর্যন্ত মোট সংক্রমিত হয়েছেন দুই কোটি ১৪ লাখ ৫৯ হাজার ১১৭ জন এবং এখন পর্যন্ত মোট মৃত্যু হয়েছে পাঁচ লাখ ৯৭ হাজার ৭৪৯ জনের।


বিশ্ব করোনায় আক্রান্তের দিক থেকে চতুর্থ স্থানে থাকা যুক্তরাজ্যে এখন পর্যন্ত করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৭৮ লাখ ৭১ হাজার ১৪ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন এক লাখ ৩৬ হাজার ৯১০ জন।


পঞ্চম স্থানে থাকা রাশিয়ায় এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭৫ লাখ ৬০ হাজার ৭৬৭ জন। মারা গেছেন দুই লাখ নয় হাজার ২৮ জন।

তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান এখন ২৯ নম্বরে। দেশে এখন পর্যন্ত করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ১৫ লাখ ৫৭ হাজার ৩৪৭ জন। তাদের মধ্যে মারা গেছেন ২৭ হাজার ৫৫৫ জন। আর ১৫ লাখ ১৭ হাজার ৬৪২ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন।