আমি গতকাল সিলেট, সুনামগঞ্জ এবং নেত্রকোনা জেলার বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছি। সিলেট অঞ্চলে এক হাজার ২৮৫টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সেখানে ৩০০টি মেডিকেল টিম কাজ করছে।
বুধবার (২২ জুন) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন বাহিনীর শতাধিক বোট, হেলিকপ্টার এবং অন্যান্য যানবাহন উদ্ধারকাজে নিয়জিত রয়েছে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ৫০০ সদস্য সাতটি হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমানসহ সিলেট এলাকায় উদ্ধারকার্য পরিচালনা ও ত্রাণ বিতরণের জন্য সার্বক্ষণিক নিয়োজিত আছেন।
তিনি বলেন, এই মুহূর্তে যেটা সবচেয়ে বেশি দরকার, তা হলো শুকনো খাবার এবং বিশুদ্ধ পানি। আমরা তার ব্যবস্থাই করছি। আমাদের দলের নেতাকর্মীরাও সাধ্যমত দুর্গত মানুষের ঘরে শুকনো এবং রান্না করার খাবার পৌঁছে দিচ্ছে।
আগামী ২-১দিনের মধ্যে পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হবে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, সিলেট ও সুনামগঞ্জে পানি কমতে শুরু করেছে। বন্যার পানি নেমে গেলে বাড়িঘর মেরামত এবং কৃষি পুনর্বাসনের কর্মসূচি হাতে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।