
দেশের বিভিন্ন জায়গায় বজ্রপাতে চার শিক্ষার্থী ও এক নারীসহ মোট ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে কুমিল্লায় চারজন, কিশোরগঞ্জে তিনজন, নেত্রকোণায় ইজন, চাঁদপুরে একজন, সুনামঞ্জে একজন ও হবিগঞ্জে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কালবৈশাখী ঝড়ের মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় কৃষি জমিতে কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে নিখিল চন্দ্র দেবনাথ ও জুয়েল ভূঁইয়া নামে দুই কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলার কলমা ইউনিয়নের হালালপুর গ্রামের মৃত যতিন্দ দাসের ছেলে ইন্দ্রজিত দাস (৩০) ও খয়েরপুর আব্দুল্লাপুর ইউনিয়নের খয়েরপুর গ্রামের ইদ্রিস মিয়ার ছেলে স্বাধীন মিয়া (১৪) এবং মিঠামইন উপজেলার কেওয়ারজোর ইউনিয়নের রানীগঞ্জ গ্রামের মৃত আশ্রাব আলীর স্ত্রী ফুলেছা বেগম (৬০)।
সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার ১ নম্বর আটগাঁও ইউনিয়নে বজ্রপাতে রিমন তালুকদার (২০) নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এসময় বজ্রপাতে একটি গরুও মারা যায়।
নেত্রকোনার মদনে বজ্রপাতে সোমবার ভোরে আরাফাত (১০) নামের এক মাদ্রাসার ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
অন্যদিকে রোববার রাতে নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলায় বজ্রপাতে দিদারুল হক নামে এক মাদ্রাসার শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে।