দেশেই টিকা উৎপাদনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক এমপি। তিনি বলেছেন, প্রতি বছরই করোনা টীকা নেওয়া লাগবে কিনা তা এখনও নিশ্চিত নয়। তবে আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রাখছি। দেশেই টীকা উৎপাদনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শনে এসে তিনি এসব কথা বলে।
মন্ত্রী বলেন, করোনা টিকায় আমরা সফল হয়েছি। এখন শুধু করোনা না, সব টীকাই দেশে উৎপাদনের ব্যবস্থা হবে।
তিনি বলেন, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে প্রথম দফায় রাজধানীর পাঁচটি এলাকায় কলেরার টীকা দেওয়া হবে। এরপরই বিস্তৃতভাবে কলেরার টিকা দেওয়া হবে। এ সময় মন্ত্রী সবাইকেই টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
জাহিদ মালেক বলেন, এবারের সরকারি-বেসরকারি পরীক্ষায় সারা দেশের ২৬টি কেন্দ্রে মোট ৬৫ হাজার ৯০৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। যেখানে মোট আসন ১ হাজার ৯৫০টি। এর মধ্যে সরকারি ৫৪৫টি ও বেসরকারিতে ১ হাজার ৪০৫টি। প্রতিটি আসনে গড়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ৩৩ জন। পরীক্ষা প্রশ্নপত্র বিতরণ ও পরীক্ষা ডিজিটাল পদ্ধতিতে হচ্ছে বলে জানান তিনি।
সম্প্রতি করোনার টীকা ক্রয় ও পরিচালন ব্যবস্থাপনায় টিআইবির প্রায় ২৩ হাজার কোটি টাকার গড় মিলের প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে জাহিদ মালেক বলেন, এ বিষয়ে এখনও কিছু জানি না। সবকিছু দেখে শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে জানানো হবে।