চলতি বছরেই পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল ও কর্ণফুলী টানেল জনগণের জন্য খুলে দেয়া হবে বলে। এই তিন প্রকল্প উন্মুক্ত হলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ থেকে ২.৫০ শতাংশ বাড়বে বলে জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার (৪ জানুয়ারি) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রকল্পগুলোর মোট ব্যয় ১১ হাজার ২১১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। সভা শেষে এ তথ্য জানান মন্ত্রী।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভায় পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল ও কর্ণফুলী টানেল চলতি বছরে খুলে দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন, ‘পদ্মাসেতু দিয়ে এ বছরের জুনে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হবে। চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু টানেল অক্টোবর মাসে চালু হবে। অন্যদিকে চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসে চালু হবে মেট্রোরেল প্রকল্প। শুধু পদ্মাসেতু চালু হলে ১ দশমিক ২ শতাংশ অতিরিক্ত প্রবৃদ্ধি বাড়বে। মেট্রোরেল নিয়ে এখনো প্রবৃদ্ধির প্রক্ষেপণ করা হয়নি। এটা চালু হলে পণ্য পরিবহন বাড়বে। সব মিলিয়ে প্রবৃদ্ধিও বাড়বে।’
জনশুমারি পিছিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, কোভিডের কারণে সবকিছু পরিবর্তন হয়েছে। অনেকগুলো শক্তি কাজ করেছে। সরকারের পারচেজ কমিটি আমারও উপরে। পারচেজের ব্যাপারে আমি কিছু বলব না। পারচেজ কমিটি ট্যাব কেনা নিয়ে বিভিন্ন ত্রুটি পেয়েছেন। জনশুমারি সঠিক সময়ে করতে পারলাম না, আমিও খুশি নই।