
সোমবার (২৮ জুন) দুপুরে ঘটনাস্থলে পরিদর্শন শেষে বিস্ফোরক অধিদপ্তরের প্রধান বিস্ফোরক পরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, এটি কোনো সাধারণ বিস্ফোরণ নয়। ঘটনাস্থলে হাইড্রোকার্বনের উপস্থিতি মিলেছে। বিভিন্ন ধরনের গ্যাস জমে এ বিস্ফোরণ হতে পারে।
তিনি জানান, গ্যাস ডিটেক্টর দিয়ে ভবনের নিচতলা পরীক্ষা করা হয়েছে। সেখানে হাইড্রোকার্বনের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। কোনো স্থানে হাইড্রো কার্বনেট পাওয়া গেলে এটিকে ন্যাচারাল গ্যাস হিসেবে ধরে নিতে হবে। সাধারণত প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপ লাইনের মাধ্যমে সংযোগ করা হয়ে থাকে।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। সাত দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, এখন পর্যন্ত কীভাবে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে, তা জানা সম্ভব হয়নি। শুধু গ্যাস থেকে এত বড় বিস্ফোরণের ঘটনা অস্বাভাবিক। তদন্ত সাপেক্ষে আসল কারণ জানা যাবে। তারা তথ্য–উপাত্ত সংগ্রহের কাজ করছেন।