
নবাবগঞ্জ এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন একই পরিবারের তিনজন।
আজ (১৯ জুন) রবিবার সকাল ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন কাশেম (৫০), তার নাতি ফারজানা (১২) ও মাইক্রোবাস চালক বিল্লাল (৪৫)। আহত হলেন কুয়েতফেরত প্রবাসী লাভলু (৪০), রেখা (২৫) ও ফাহিমা (৭)।ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া সংবাদমাধ্যমকে জানান, চালকসহ মাইক্রোবাসে মোট ছয়জন ছিলেন। তাদের মধ্যে ঘটনাস্থলেই দুই জনের মৃত্যু হয়। বাকি চার জনকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু সকাল সাড়ে ৯টায় চিকিৎসক বিল্লাল নামের একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। বাকিদের চিকিৎসা চলছে। ফাহিমা নামে এক শিশুর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
নিহত কাশেমের ভাই কাউসারের বরাতে তিনি বলেন, বিদেশ থেকে আসা লাভলুকে নিয়ে বাড়ি ফেরার সময় এই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।
কাউসার বলেন, আমার ভাতিজা লাভলু কুয়েত থেকে আজ ভোরে দেশে আসে। বিমানবন্দর থেকে তাকে নিয়ে দোহার ফেরার পথে নবাবগঞ্জ প্যারাগন হাসপাতাল এলাকায় পৌঁছালে মাইক্রোবাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিদ্যুতের পিলারের সঙ্গে ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলেই আমার বড় ভাই কাশেম ও ফারজানা মারা যায়।